XXX Return of Xander Cage

mitthe noy-Habib Wahid

Avengers: Infinity War - First Look (2018) Marvel's Movie HD

Soch Na Sake FULL VIDEO SONG

Soch Na Sake FULL VIDEO SONG | AIRLIFT | Akshay Kumar, Nimrat Kaur | Arijit Singh, Tulsi Kumar

BOL DO NA ZARA

BOL DO NA ZARA Full Video Song | AZHAR | Emraan Hashmi, Nargis Fakhri | Armaan Malik, Amaal Mallik

SANAM RE

SANAM RE Title Song FULL VIDEO | Pulkit Samrat, Yami Gautam, Urvashi Rautela | Divya Khosla Kumar

"তোমার পিছু পিছু" নাটক | ক্লোজআপ কাছে আসার অফলাইন গল্প ২০১৭

"মেঘ এনেছি ভেজা" নাটক | ক্লোজআপ কাছে আসার অফলাইন গল্প ২০১৭

"কেউ জানে না" নাটক । ক্লোজআপ কাছে আসার অফলাইন গল্প ২০১৭

Specially dedicated for Valentine’s Day!! Main Rahoon Ya Na Rahoon

                         Specially dedicated for valentine's Day!!

 Main Rahoon Ya Na Rahoon Full Video | Emraan Hashmi, Esha Gupta | Amaal Mallik, Armaan Malik

Specially dedicated for Valentine’s Day!! YAHIN HOON MAIN

       Specially dedicated for Valentine’s Day!! YAHIN HOON MAIN

YAHIN HOON MAIN Full Video Song | Ayushmann Khurrana, Yami             Gautam, Rochak Kohli | T-Series

Famous quote from Pablo Neruda

Sharing a famous quote from Pablo Neruda:

“I love you without knowing how, or when, or from where. I love you simply, without problems or pride: I love you in this way because I do not know any other way of loving but this, in which there is no I or you, so intimate that your hand upon my chest is my hand, so intimate that when I fall asleep your eyes close.”
― Pablo Neruda, 100 Love Sonnets

#আত্মহত্যা_প্রিভেনশন - ৩

#আত্মহত্যা_প্রিভেনশন - ৩

প্রথমে এদেশিয় কিছু তথ্য
১) এদেশে নারীদের মধ্যে বিষন্নতায় আক্রান্ত হবার হার পুরুষদের চেয়ে দ্বিগুনেরও বেশি।
২) আত্মহত্যার হার প্রায় চারগুন।
৩) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত পদ্ধতি স্ট্যাঙ্গুলেশন ও বিষপান। এর মধ্যে স্ট্যাঙ্গুলেশন হলো সবচেয়ে কম খরচে ও হাতের কাছে পাওয়া উপকরন দিয়ে কার্যকর করা যায়।
৪) বছরে আত্মহত্যার ঘটনা রিপোর্টেড হয় ২০ হাজারের মত। এক্সিডেন্টাল মৃত্যুর কারন হিসাবে এটা টপটেনের একটি
তাহলে দেখা যাচ্ছে, আত্মহত্যা প্রিভেনশনের জন্য আগের বলা বিষয়গুলির বাইরেও এদেশে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে তা হলো:
- নারীরা অনেক বেশি ঝুকির মধ্যে থাকে,
- সেই নারী যখন বিষন্নতায় ভোগেন, ঝুঁকি আরও বাড়ে।
- উপকরনের উপর নিয়ন্ত্রন আনা ঝুঁকি কমায় না।
বরং যা করা যায়, তা হলো, স্ট্রেসের সোর্সগুলি চিহ্নিত করে সেগুলা শিথিল করা যেন কোনো বিষন্নতা তাদের গ্রাস না করে।
কিছু ব্যাপার অনেককেই ধরে নিতে দেখি, যেগুলা ভুল:
ক) "আত্মহত্যা করা খুব সাহসের ব্যাপার"। ব্যাপারটা মোটেও তা না। যারা এটা করেন, তাঁরা নিরুপায় হয়েই এটা করেন। নিরুপায় হয়ে করা একটি কাজে সাহসিকতার কিছু নাই। যা আছে তা হলো অসহায়ত্ব। একজন নিরুপায় মানুষের অসহায়ত্বের দিকে নজর দিন। "ওর কি আর এত সাহস হবে" - ভেবে নিশ্চিন্ত থাকবেন না।
খ) "আত্মহত্যাকারী হলো স্বার্থপর"। না, বেশরভাগ ক্ষেত্রেই ওরা বরং খুবই সহানুভুতিশীল। আর এই সহানুভুতিটা থাকে বলেই নিজের সমস্যা ম্যানেজ করার ঝামেলা থেকে ঘনিষ্টজনদের মুক্তি দিতে নিজের প্রানের বিনিময়ে আত্মহত্যার সিদ্ধান্তটা নিয়ে ফেলে বেশিরভাগ সময়।
তাই, যে "অন্যকে ফুলের টোকা"-ও দেয় না, অথবা যার "সবার জন্য কত মায়া" তাঁকে নিয়ে "সে কি আর সুইসাইড করবে?" ভেবে নিশ্চিন্ত হবেন না।
তাঁর সমস্যা চিহ্নিত করুন, সমাধান করুন।
নইলে দুর্ঘটনা একবার ঘটে গেলে সারাজীবন কিন্তু বুক চাপড়াতে হবে...
(আপাতত শেষ, যতক্ষণ না আর কিছু মনে আসছে!!!)

Writer-
Kazi Ahmad Pervez

#আত্মহত্যা_প্রিভেনশন - ২

#আত্মহত্যা_প্রিভেনশন - ২

৯০% সফল সুইসাইড আত্মহত্যা-প্রবনরা করে বলে বাকি ১০% কে ইগনর করতে বলি নাই।
যেটা বলতে চেয়েছি, তা হলো, আত্মহত্যার কারন হিসাবে দৃশ্যমান ঘটনাটিকে নয়, বরং ভিক্টিমের মানসিক অবস্থাকে বেশি গুরুত্ব দিতে বলেছি।
আরো কিছু তথ্য দেই, যা দেখলে এই যুক্তিটিকে যেন আরও বেশি গ্রহনযোগ্য মনেহয়।
আমেরিকায় গড়ে বছর ৪০ হাজারের মত সফল সুইসাইডের ঘটনা ঘটলেও এটেম্পটের ঘটনা ঘটে ১০ লাখের মত।
যে ৩৬ হাজার আত্মহত্যা-প্রবন এসব এটেম্পটে সফল হন, তাদের বড় একটা অংশই তা হন সেকেন্ড বা থার্ড এটেম্পটে।
সেই অর্থে আত্মহত্যা-প্রবনদের এটেম্পট করার হার সাকসেসের দুই থেকে আড়াই গুনের মধ্যেই হবে। তার বেশি নয়।
অর্থাৎ আশি হাজার থেকে ১ লাখ সুইসাইডাল মানুষ এটেম্পটে করে সেখান থেকে ৩৬ হাজার সফল হন।
এর কারন হলো এই যে, মানসিক সমস্যায় ভোগাদের প্রিপারেশন ভাল থাকে এবং তাঁরা সেটা করেন সাফল্যের জন্যই।
তারমানে দাড়াচ্ছে, আত্মহত্যা-প্রবন না হয়েও, যে চার হাজার সফল হন, তাদের মধ্যে এটেম্পট করার হার আসলে অনেক অনেক বেশি।
নয় লাখ বা তারও বেশি ঐরকম নন-সুইসাইডালের মধ্যে মাত্র ৪ হাজার সফল - ব্যাপারটাকে তাই "খুব সিরিয়াস মৃত্যু-প্রচেষ্টা না বলে বরং একসিডেন্টাল ডেথ হিসাবেও গন্য করার সুযোগ থেকে যায়।
আসুন এটার আরেকটু ব্যাখ্যা করি।
দেখা গেছে নন-সুইসাইডালরা যে সব কারনে এটেম্পট করেন, তাঁর একটি হলো, অতি যন্ত্রনা দায়ক কোনো রোগ আর সহ্য করতে না পেরে যন্ত্রণা অবসানে।
এদের এটেম্পট টু সাকসেস রেইট অতি উচ্চ হবার কথা।
ঐ চার হাজারে এরা যদি ১ হাজার হন, তাহলে এটেম্পটের সংখ্যা দু'চার হাজারের বেশি হবার কথা না।
কারন এরা কাজটা করছেন খুব পারপাজফুলি এবং একটা মটিভেশন নিয়ে যন্ত্রনা মুক্তির জন্য।
বাকি যারা আছেন, তাঁরা মানে প্রায় নয় লাখ মানুষ এটেম্পট করেন দুই কারনে:
১) মানসিক সমস্যা ছাড়াই কোনো এক্সটারনাল কারনে সাডেন লো হবার জন্য যেমন: ড্রাগ বা সাবস্ট্যান্স এবিউজের কারনে অথবা অতি ঘনিষ্ট কারো মৃত্যু বা বিচ্ছেদজনিত কারনে বিহ্ববল হয়ে।
২) কোনো একটি সমস্যা কমুনিকেশনের আর কোনো উপায় যখন দেখে না, তখন সুইসাডাল এটেম্পটকে একটি দৃষ্টি আকর্ষনি ইনুস্ট্রুমেন্ট হিসাবে ব্যবহারে প্রবৃত্ত হয়ে।

একটু ভাবলেই বোঝা যাবে, এরা যে পদ্ধতিগুলা ব্যবহার করে, সেগুলা আসলে খুব ভেবে চিন্তে বেছে নেয় না। আর মরাটা এই দুই দলের জন্য প্রায়োরিটিও না।
প্রথম দল চেষ্টাটা করে তাৎক্ষনিক আবেগে পড়ে আর দ্বিতীয় দলের মূললক্ষ্য থাকে মরা না, বরং কমুনিকেট করা।
এই দুই কারনই খুব মৃত্যুবান্ধব নয়। তাই এদের এটেম্পট সাকসেস রেশিও এত খারাপ।
বরং বলা যায়, এর মধ্যে যে সাকসেসগুলা ঘটে, হয়তো সেগুলা মোর অব একসিডেণ্ট!!!
(চলবে)

Writer-

Kazi Ahmad Pervez

#সৎপাত্রে_কন্যাদান -১

#সৎপাত্রে_কন্যাদান -১
"সৎপাত্রে কন্যাদান" ব্যাপারটা এখনো কিভাবে এত বড় একটা ইস্যু হয়ে থাকে, বুঝি না।

বুঝলাম, সে এক দিন ছিল, যখন গৃহবন্দি করে রাখা, শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত বা নুন্যতম শিক্ষার সুযোগ পাওয়া, মূলতঃ গৃহকর্মে প্রশিক্ষিত, পতি-সেবা ও সন্তান-ধারনকেই জন্মসার্থক করার প্রধান দায়িত্ব জ্ঞান করা ও পরিবারের বোঝা হিসাবে সারাক্ষন ট্রিটেড কন্যাটিকে "দান করে দেয়া"-টাই ছিল বাবা-মার প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য।
আর দান যখন করতেই হবে, সেটা যথা সম্ভব সৎপাত্রেই হলে ভাল, এই ছিল সান্ত্বনা...

কন্যাকে এইভাবে একটা কমডিটির মত ব্যবহার করার এই রীতিটা অমানবিক হলেও নির্বিঘে তা করা যেতো, কারন: ১) এর অন্য কোনো বিকল্পো ছিল না। ২) বিকল্প ভাবার জন্য কন্যাটির কোনো সামর্থ ছিল না কারন সেজন্য দরকারি পার্সোনালিটি বা অপিনিয়ন তাঁর মধ্যে তৈরীই হতে দেয়া হতো না।
কিন্তু এখনকার বেশীরভাগ কন্যারাই তো সেইসব দিনের সেইসব প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায় না।
তারমানে, তাদের পার্সোনালিটি ডেভেলাপ করে, অপিনিয়ন তৈরী হয়। আর এসবে ভর করে নিজের জীবন কেমন হবে, কেমন সঙ্গির সাথে সেই জীবনটা সে কাটাবে, পছন্দ মত সেরকম সঙ্গি না পেলে বিকল্প কি হবে, এসব নিয়েই তাঁরা ভাবে, স্বপ্ন দেখে, নিজের পরিকল্পনা তৈরী হয়।
আমরা বাবা-মায়েরা কি আমাদের কন্যাদের সেইসব স্বপ্ন নিয়ে, সেইসব পরিকল্পনা নিয়ে ভাবি? তাদেরও যে কিছু স্পেস পাবার আছে সেটা মানি? নাকি যেনতেন ভাবে "সৎপাত্রে কন্যাদান" করাটাকেই বাবা-মা হিসাবে সর্বোতকৃষ্ট কর্তব্যপালন বলে মনেকরি? সেটা কি করা উচিৎ?

অবশ্য কিছু লেইম এক্সকিউজও এই সৎপাত্রে কন্যাদান রিলেটেড অত্যুৎসাহের পিছনে কাজ করে...
সেগুলা নিয়ে পরে লিখবো...
স্টে টিউনড!!!

Writer-

Kazi Ahmad Pervez

BUP Annual Picnic'17 @ BOF,Golf Club,Gazipur

BUP Annual Picnic'17 @ BOF,Golf Club,Gazipur

                                           
                                                                           Engr.Abdullah-Al-Mamun